ভিটামিন ডি – Vitamin D
ভিটামিন ডি হলো মানব দেহের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। যা সূর্যের আলো, ও খাবারের মাধ্যমে তৈরি হয়ে থাকে।

এটি ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের স্তর নির্ধারণ করে। এবং হাড়, দাঁত, ও স্নায়ু সিস্টেমকে স্থায়ী করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি অধিকাংশ সূর্যের আলো থেকে তৈরি হয়ে থাকে। তাই পর্যাপ্ত সূর্যের আলো গ্রহন করা একটি উপায় হতে পারে। সূর্যের আলোর থেকে আরও নানান ভিটামিন ডি এর ব্যাপারে জানতে চাইলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য। তাই মনযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ করছি।
ভিটামিন ডি কাহাকে বলে

ভিটামিন ডি মানব শরীরের সাথে সম্পর্কিত একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান। যা ক্যালসিয়াম ও ফসফেট স্তর নির্ধারণে সাহায্য করে। এবং হাড়, দাঁত, ও স্বাস্থ্যকর স্নায়ু সিস্টেমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি সূর্যের আলো এবং কিছু খাবার থেকে গ্রিহীত হয়ে থাকে।
যখন আমরা সূর্যের আলোতে সময় কাটাই। তখন আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবে ভিটামিন ডি তৈরি করতে সক্ষম।
এছাড়া, কিছু খাবার রয়েছ যেগুলি ভিটামিন ডি সরবরাহ করে। তার মধ্যে মাছ, ডেয়রী প্রোডাক্টস (যেমন দুধ এবং দই), আঙুর, কোলার্ড গ্রীন সবজি, ও ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্টস সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তবে যদিসূর্যের আলো এবং ঐ সকল খাবার আপনার শরীরে ভিটামিন- এর চাহিদা পূরন করতে অক্ষম হয়। তাহলেচিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট হিসেবে নেওয়া যেতে পারে। যদি এটি অতি প্রয়োজন হয়।
ভিটামিন ডি কত প্রকার ও কি কি

ভিটামিন ডি এর ৫ পাঁচ প্রকার পাওয়া যায়। তা বিস্তারিত ভাবে নিচে আলোচনা করা হলো। যা মনযোগ দিয়ে পড়লে আপনি এ-সম্পর্কে সঠিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
- ভিটামিন ডি১
- ভিটামিন ডি২
- ভিটামিন ডি৩
- ভিটামিন ডি৪
- ভিটামিন ডি৫
এগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
ভিটামিন ডি১
ভিটামিন D1 একটি প্রাচীন নাম। যা প্রাচীনকালে এই শব্দটি ব্যবহৃত হতো Vitamin D এর সাথে। তবে, আধুনিক পরিস্থিতিতে ব্যবহৃত ভিটামিন D সাপ্লিমেন্ট। বর্তমানে ভিটামিন D2 এবং D3 দুইটি প্রধান রূপে পাওয়া যায়।যা আগের উত্তরে উল্লিখিত হয়েছে।
ভিটামিন ডি২
ভিটামিন D2 একটি প্রকৃতিগত ভিটামিন D সংস্করণ, যা এই নামেই পরিচিত। এটি এরগোক্যালসিফেরোল নামক একটি কার্বনাল যৌগিক যা প্রাকৃতিকভাবে কিছু খাবার এবং ফাংগাস (কোলেক্যালসিফেরোল-প্রস্তরণ) দ্বারা তৈরি হয়।
ভিটামিন ডি2(এ্রগোক্যালসিফেরোল)
ভিটামিন ডি2 সাধারণত আঙুর, কোলার্ড গ্রীন সবজি, এবং স্যালমন মস্তুলিত খাবার থেকে পাওয়া যায়।
ভিটামিন ডি3 (কোলেক্যালসিফেরোল)
সূর্যের আলো এবং ডেয়রী প্রোডাক্টস যেমন:- (দুধ, দই) ভিটামিন ডি3 তৈরির উৎস হতে পারে।
উপসংহারঃ
বন্ধুরা উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম, ভিটামিন ডি কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি। আশাকরি আপনাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তম পেয়েছন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।
আমাদের সাথে যোগাযোগে করতে এই লিংকে ক্লিক করুন।